Thursday, September 28, 2023
Greeniculture
No Result
View All Result
  • About Us
  • Our Services
  • FAQs
  • Our Team
  • Contact
Greeniculture
No Result
View All Result
Home ঋতুভিত্তিক কৃষি

কার্তিক মাসের কৃষি

by Imtiaj Alam Rimo
3 years ago
in ঋতুভিত্তিক কৃষি
Reading Time: 9 mins read
Thumbnail
Share on FacebookShare on TwitterShare on Reddit

“আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে — এই বাংলায়

হয়তো মানুষ নয় — হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে ;

হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে

ADVERTISEMENT

কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠাল-ছায়ায় ;” প্রকৃতি প্রাণের কবি জীবনানন্দ দাশের এই কবিতা আমরা কে না জানি!

রূপসী বাংলার ক্ষেতে এখন পাকা ধানে বর্ণিল। আর কয়দিন পর এই ধান ঘরে তুলবে কৃষক। গ্রামীণ জীবন মূখর হয়ে উঠবে সবচেয়ে জনপ্রিয় নবান্ন উৎসবে। সে উৎসবকে সামনে রেখে কৃষকের ঘরে ঘরে চলে এক ধরণের প্রস্তুতি। নতুন ধানের নতুন চাল। তা থেকে বানানো হয় মুড়ি-মুড়কি, মোয়া, চিড়া, আটা। আটা দিয়ে বানানো হয় নানান ধরণের পিঠা, মিষ্টি, সন্দেশ আরও নানান কিছু। সন্ধেবেলা বসে পুঁথি পাঠ ও গান অনুষ্ঠান চলবে ভোর পর্যন্ত। ভোরের হালকা ঠান্ডা বাতাস জানান দেয় শীতের আগমনী বার্তা। কার্তিক ও অগ্রহায়ণ এ দুই মাস হেমন্তকাল। কার্তিক মাসের চাষাবাদ সম্পর্কে জানবো আজ।

শাকসবজি

ক) শাকসবজি চাষের জন্য প্রথম ও প্রধান কাজগুলোর একটি হলো কোন স্থানে কোন সবজির চাষ হবে ও তার জন্য উপযুক্ত মাটি তৈরি। ২ভাগ জৈব সার (গোবর/ কম্পোস্ট/ ভার্মি কম্পোস্ট), ১ ভাগ কোকোডাস্ট ও ১ ভাগ  উর্বর দোআঁশ মাটি মিশিয়ে চারার উপযোগী মাটি তৈরি করে নিতে হবে। মাটি বেশ মিহি, ঝুরঝুরে ও সমতল ভাবে তৈরি করতে হবে। পানি নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা থাকবে। জৈব সারের পাশাপাশি পরিমিত মাত্রায় রাসায়নিক সার দিতে পারেন।

খ) সবজি চারা উৎপাদনের জন্য উঁচু এবং আলো বাতাস লাগে এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে।

গ) এক মিটার চওড়া এবং জমির দৈর্ঘ্য অনুসারে লম্বা করে বীজতলা তৈরি করতে পারেন। অথবা প্যাকেটে/ ছোট টবে/ সীডলিংট্রে(seedling tray)তে এগুলোতে বীজ থেকে চারা তৈরি করে নিতে পারেন।

ADVERTISEMENT

ঘ) রবি বা শীতকালীন সবজি যেমন- বাঁধাকপি, ফুলকপি, লাউ,আগাম জাতের কুমড়া, টমেটো, চেরি টমেটো, ওলকপি, শালগম, ব্রোকলি, লেটুস, গাজর, মটরশুটি, ব্রাসেলস স্প্রাউট, বেগুন, ঢেড়শ এর উন্নত জাতের বীজ বুনতে পারেন।লাউ ও কুমড়ার বীজ বপনের জন্য ৭৫ সেমি. চওড়া এবং ৬০ সেমি. গভীর টব / ড্রাম /বেড ভালো। বেড/ টব / কাটা ড্রামের অর্ধেক সমআয়তন মাটির সাথে ১ বছরের পুরোনো শুকনো পচা গোবর সার এবং তার সাথে ১০০-১৫০ গ্রাম টিএসপি এবং ৫০-৭০ গ্রাম এমওপি সার মিশিয়ে মাটি তৈরি করে নিবেন। ৭-১০দিন পর মাটি উলোটপালোট করে তারপর প্রতি বেডে/ ড্রামে/ টবে ৪-৫টি সবল বীজ বপন করবেন। চারা গজানোর ১৫-২০দিন পর ২ বার করে ১০০-১৫০ গ্রাম ইউরিয়া ও ৫০-৭০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করবেন। যারা একদমই রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে চান না তারা চাইলে শুধু জৈবসার দিতে পারেন।

ঙ) নার্সারি থেকে ৩০-৩৫ দিন বয়সী সুস্থ সবল চারা মাদা/ বেড/ ড্রামে/টবে রোপণ করতে হবে।

চ) বেশি ঘন করে চারা লাগালে তা আলো, বাতাস, পানি ও মাটিস্থ পুষ্টি গ্রহণের প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হয় তাই প্রত্যেকটি চারা সমনির্দিষ্ট দূরত্বে লাগাতে হবে।

ছ) লতানো সবজি চারা লাগানোর পর গাছগুলো বড় হতে থাকলে মাচা তৈরি করে দিবেন।

জ) লতানো সবজির দৈহিক বৃদ্ধি তথা- কান্ড, পাতা, শাখা-প্রশাখা যত বেশি হয় , তার ফুল ফল ধারণ ক্ষমতা তত কমে হয়। তাই ১৫-২০% লতা-পাতা কেটে দিতে হবে। তাহলে, গাছে দ্রুত ফুল ও ফল ধরবে।

ঝ) কুমড়া গোত্রের সবজি লাউয়ের শত ভাগ পরাগায়ন ও অধিক ফলন নিশ্চিত করতে, হাত-পরাগায়ন অপরিহার্য। গাছে ফুল ধরা শুরু হলে প্রতিদিন ভোরবেলা হাতপরাগায়ন নিশ্চিত করলে ফলন অনেক বেড়ে যাবে।অনেকেই ছাদবাগানে আলু চাষ করতে পছন্দ করেন। ফলের ক্যারেট/ঝুরিগুলোতে, ড্রাম কাটা কিংবা বেডে খুব সহজেই আলু চাষ করতে পারেন। আলু চাষের জন্য বিশেষভাবে মাটি তৈরি না করেই চাইলে পূর্ববর্তী মাসের ফসল উঠিয়ে সেই মাটিতেই আলু চাষ করতে পারেন। বেলে দো-আঁশ মাটি আলু চাষের জন্য উপযোগী। স্টেফি, এলগার, এটলাস, এজিলা. লেডি রোসেটা, কারেজ, এসটেরিক্স, ডুরা, প্রভেন্টো, জারলা, ডায়ামন্ড মুল্টা, কার্ডিনাল, প্যাট্রেনিজ, হীরা, গ্রানোলা, বিনেলা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য ফলনশীল আলুর জাত।

ঞ) নদীর পলি মাটি এবং বেলে দো-আঁশ মাটিতে মিষ্টিআলু খুব ভাল হয়। বিভিন্ন জাতের মধ্যে তৃপ্তি, কমলা সুন্দরী, দৌলতপুরী, বারি মিষ্টিআলু-৪, বারি মিষ্টিআলু-৫, বারি মিষ্টিআলু-৬, বারি মিষ্টিআলু-৭, বারি মিষ্টিআলু-৮, বারি মিষ্টিআলু-৯, বারি মিষ্টিআলু-১০, বারি মিষ্টিআলু-১১, বারি মিষ্টিআলু-১২ ও বারি মিষ্টিআলু-১৩ ইত্যাদি আধুনিক মিষ্টিআলুর জাত।

ট) বিভিন্ন প্রকার শাক যেমন- মূলাশাক, লালশাক, পালংশাক, ডাঁটাশাক, উন্নত জাতের সরিষা শাকও চাষ করতে পারেন।  যেহেতু এগুলো প্রায় সকল ধরণের মাটিতে সহজেই হয় তাই সাথি ফসল হিসেবে শাক চাষ করলে আপনার জায়গা যেমন বেচে যাবে তেমনি অতিরিক্ত ফসলের পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে।

ঠ) বেড/ টবের মাটিতে শাকের বীজ ছিটিয়ে দেয়ার পর একটি জাল/ মশারি দিয়ে বেড / টব ঢেকে দিবেন। কারণ অনেক সময় পাখি এসে বীজ ও অংকুর খেয়ে আপনার ফসলের ক্ষতি করতে পারে।

ড) ক্যাপসিকাম, মরিচ চাষের জন্য উপযোগী সময়। 

ঢ) পানিকচু বপন করতে পারেন।

ণ) পূর্ববর্তী মাসের সবজি ফসল ফসল উঠানো বা সংগ্রহ করার পর বীজ সংরক্ষণ করতে পারেন।

পরিচর্যা

ক) চারাকে ভাইরাস বা ব্যক্টেরিয়া কিংবা ছত্রাকজনিত রোগ থেকে রক্ষার জন্য চারা লাগানোর আগেই মাটি শোধন করতে পারেন।

খ) চারা গজানোর পর ‘গোড়া পচা’ রোগ দেখা দিলে বীজতলায় পানির পরিমাণ কমাতে হবে। দ্রুত পানি নিষ্কাশন করা বা শুকনো বালি বা ছাই ছিটিয়ে দিয়ে আর্দ্রতা অর্থাৎ পানির পরিমাণ কমানো যেতে পারে। একই সাথে ডাইথেন এম-৪৫ অথবা কপার অক্সিক্লোরাইড প্রয়োগ করে রোগের বৃদ্ধি রোধ করা যায়।

গ) যারা বেডে বা ড্রামে সবুজ সার ব্যবহার করেন তারা মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে, মাটিতে মেশানোর ৭/১০ দিন পর চারা রোপণ করতে পারেন।

ঘ) সবজি ফসল ২-৩ দিনের বেশি সময়ের জন্য জলাবদ্ধতা মোটেই সহ্য করতে পারে না। তাই অধিক বৃষ্টিপাতের কারণে গাছের গোড়ার পানি নিয়মিত নিষ্কাশন করতে হবে।

ঙ) গাছের গোড়ার আগাছা নিড়িয়ে সার প্রয়োগ করতে হবে। গাছের গোঁড়ায় মাটি তুলে দিতে হবে। সঠিকভাবে আগাছা ব্যবস্থাপনা কৌশল জানা থাকলে ফলন অনেকাংশে বৃদ্ধি করা সম্ভব। জৈব উপায়ে আগাছা নির্মুল করা যায়। আর আগাছানাশকের সঠিক মাত্রা বিধি মেনে প্রয়োগ করতে হবে।

চ) আলু চাষের পরিচর্যায় রয়েছে- আগাছা পরিষ্কার, নিয়মিত পানি দেয়া, সারের উপরিপ্রয়োগ, মাটি অলগাকরে তুলে দেয়া, মালচিং নিশ্চিত করা আবশ্যকীয় কাজ।  

ছ) সরাসরি রোদব্যতীত ভোরে অথবা সন্ধ্যায় গাছে পানি এবং কীটনাশক প্রয়োগ করা উচিত। 

জ) মাসের শেষের দিকে অগ্রহায়ণ মাসের চাষের জন্য মাটি প্রস্তুত করে নিতে হবে, বীজ থেকে চারা তৈরির সময় ঘন ও দুর্বল চারা তুলে ফেলতে হবে। 

ফলদ গাছ, ফুল ও অন্যান্য

ক) স্ট্রবেরি চাষ করতে পারেন। আর রোপিত চারার ক্ষেত্রে চাষ অন্তঃবর্তীকালীন যত্ন নিতে ভুলবেন না।

খ) আগাম জাতের তরমুজ বীজ থেকে চারা করে চাষ করতে পারেন।

গ) আনারস চাষ করতে পারেন। মিষ্টি মধু জাত হানিকুইন/ ডলডুপি। আকারে সবচেয়ে বড় জাত জায়ান্টকিউ। চারা থেকে চারা দূরত্ব ৩০-৪০ সেমি রেখে রোপন করতে হবে।

ঘ) শীতকালীন বিভিন্ন অর্থকরী ফুল যেমন- চন্দ্রমল্লিকা, গ্ল্যাডিওলাস, জার্বেরা, সূর্যমুখীর বীজ বীজতলায় বুনে চারা তৈরি করতে পারেন।

ঙ) এসময়টা আখের চারা রোপণের উপযোগী। দেশি বিদেশি বেশকিছু জনপ্রিয় জাত এখন সহজলভ্য। যথাযথভাবে মাটি তৈরি করে আখের চারা বা কাটিং রোপণ করতে হবে। সারি থেকে সারির ৯০ সেমি থেকে ১২০ সেমি এবং চারা থেকে চারা ৬০ সেমি দূরত্ব রেখে চারা / কাটিং রোপন করবেন। 

চ) গোলাপ চাষের ভালো জাতের গোলাপের কাটিং বা চারা সংগ্রহ করে, মাটি তৈরি করে চাষ করতে পারেন। রোপিত গোলাপের যত্ন নিতে হবে। 

ছ) বাগানে মশার উপদ্রব রোধে তুলসি, পুদিনা, লেমন গ্রাস, ল্যাভেন্ডার ও গাঁদাজাতীয় গাছ রাখতে পারেন।

জ) এই মাসে যেহেতু ঝড়বৃষ্টি খুব কম হয় বা প্রায় হয় না বললেই চলে। এ জন্য রাইজোম, বাল্ব, কন্দ/ কন্দজ জাতীয় ফসল চাষ করতে পারেন। যেমন- পেঁয়াজ, রসুন চাষের জন্য খুব উপযোগী।

ঝ) কাচাবাজারে মসলা জাতীয় ফসল রসুন, পিয়াজের দাম দিন দিন বেড়েই চলছে। তা সত্ত্বেও দৈনন্দিন রান্নায় অতুলনীয় স্বাস্থ্যগুণসম্পন্ন এই ফসলের প্রয়োজনীয়তা  অপরিসীম ও তা উপলব্ধি করেও কিনতে হয়। ছাদবাগানে এখনি সময় রসুন ও পিয়াজের বীজ লাগিয়ে চারা করা। যেন সারাবছর নিজের উৎপাদিত ফসল থেকেই চাহিদা মেটাতে পারেন।

ঞ) এছাড়াও ধনিয়া, এলাচ চাষ করতে পারেন।

পরিচর্যা   

ক) চারা যেন সোজা দাঁড়িয়ে থাকতে পারে সেজন্য খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দিবেন।

খ) ফল সংগ্রহ করে মাটির অবস্থা বুঝে ২য় কিস্তির সার প্রয়োগ করবেন। 

গ) আগাছা তুলে ফেলে তারপর সার প্রয়োগ করতে হয়।

ঘ) এ সময় কামরাঙা, চালতা, আমলকি ও ডালিম ফল আসে। ফল সংগ্রহ শেষে ডালপালা ছাটাই করে শীতের পূর্বেই সার প্রয়োগ করবেন।

ঙ) এ সময়ের প্রধান ফল হল নারিকেল। তাই নারিকেল গাছেরও পরিপূর্ণ যত্ন নিবেন। 

চ) আনারস উৎপাদনের ক্ষেত্রে দেখা যায় গাছে ফুল আসতে ১৫-১৬ মাস এবং আনারস পাকতে ২১-২২ মাস সময় লাগে। বহু বছর আগে থেকেই হরমোন প্রয়োগ করে আনারসের উৎপাদন করে আসছে  বিশ্বে আনারস উৎপাদনকারী বিভিন্ন দেশগুলো। হরমোন প্রয়োগে অনেক সুবিধা রয়েছে- 

ছ) দ্রুত ফল আসে।

জ) একসাথে বা কাংখিত সময়ে ফল পাওয়া যায়।

ঝ) যে কোনো সময়ে আনারস পাকানো যায়

ঞ) অমৌসুমে আনারস পাওয়া যায়

ট) কম খরচে বেশি লাভ করা যায়।

ঠ) সারা বছর ফলানো যায় অর্থ্যাৎ উৎপাদনের এবং সরবরাহের বছরব্যাপী নিশ্চয়তা পাওয়া যায়।

ড) বর্ষা মৌসুমে পরিবহন, স্তূপিকীকরণ সমস্যাজনিত অপচয় হবে না।

ঢ) বাগানে অতিরিক্ত উৎপাদন সম্ভব হবে কেননা, হরমোন প্রয়োগ করলে গাছে ৮০-৯০% ফল ধারণ সম্ভব।

ণ) হরমোন ব্যতিরেকে গড়ে ৫০-৬০% গাছে ফল ধরে।

ত) মাসের শেষের দিকে অগ্রহায়ণ মাসের চাষের জন্য মাটি প্রস্তুত করে নিতে হবে, বীজ থেকে চারা তৈরির সময় ঘন ও দুর্বল চারা তুলে ফেলতে হবে। 

গাছপালার রোগ ও পোকামাকড়

ক) সবজিতে ফল ছিদ্রকারী পোকা, এফিড বা জাব পোকা, বিভিন্ন বিটল পোকা সবুজ পাতা খেয়ে ফেলতে পারে। তাই এদের দমন করার জন্য 

  • হাত বাছাই অবলম্বন করতে পারেন।
  • পোকা ধরার ফাঁদ ব্যবহার করতে পারেন। যেমন- কালার পেপার ট্র্যাপ, সেক্স ফেরোমন ফাদ, আলোক ফাদ ইত্যাদি।
  • ছাইগুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন।
  • জৈব কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন।।

খ) গাছের ডালপালা ছাটাইকরার পর কাঁটা অংশে ছত্রাকনাশক ব্যবহার করতে হবে।

গ) মাটিতে উইপোকা ও পিপড়ার উপদ্রব রোধ করবেন। এজন্য ফুরাডান বা সেভিন পাউডার ব্যবহার করতে পারেন।

ঘ) বিছাপোকা এবং লেদাপোকা আক্রমণ করে থাকে। এরা দলবদ্ধভাবে পাতা ও ডগা খেয়ে অনেক ক্ষতি করে থাকে। এদের আক্রমন রোধ করতে পোকার ডিমের গাদা, পাতার নিচ থেকে পোকা সংগ্রহ করে মেরে ফেলতে হবে বা পুরিয়ে ফেলতে হবে।

ঙ) বাসার আশপাশ ফাকা থাকলে অর্থ্যাৎ গাছপালা কম থাকলে, পাখির আনাগোনা কম দেখা যায়। পাখি বসার জন্য একটা আসন তৈরি করে দিলেন। তাহলে দেখবেন পোকা খাদক পাখি যেমন শালিক, ফিঙ্গে ইত্যাদি পাখি বাগানের ক্ষতিকর পোকা খেয়ে আপনার বাগান সুরক্ষিত রাখবে।

চ) পোকার আক্রমণ খুব বেশি হলে ফাইটার ২.৫ ইসি/ নাইট্রো ৫০৫ ইসি ১মিলি/লিটার মাত্রায় সঠিক সময়ে প্রয়োগ করতে হবে।

  • Author
  • Recent Posts
Imtiaj Alam Rimo
Follow Me
Imtiaj Alam Rimo
Head of Operations at Greeniculture
Blogger । Freelance Photographer । Landscape Designer। Upcyclist । Junk Craft Maker
Imtiaj Alam Rimo
Follow Me
Latest posts by Imtiaj Alam Rimo (see all)
  • কার্তিক মাসের কৃষি - October 19, 2020
  • আশ্বিন মাসের কৃষি - September 19, 2020
  • ভাদ্র মাসের কৃষি - August 23, 2020

Share this:

  • Click to share on Facebook (Opens in new window)
  • Click to share on LinkedIn (Opens in new window)
  • Click to share on Twitter (Opens in new window)
  • Click to share on Reddit (Opens in new window)
  • Click to share on Pinterest (Opens in new window)
  • Click to email a link to a friend (Opens in new window)
Tags: কার্তিক মাসকার্তিক মাসের কৃষিকি চাষ করবেনমাসভিত্তিক কৃষি
Previous Post

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ উৎস ও উপকারিতা

Next Post

ধুন্দলের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১

RelatedPosts

farming in Ashwin
ঋতুভিত্তিক কৃষি

আশ্বিন মাসের কৃষি

by Imtiaj Alam Rimo
October 21, 2020
0

পরিষ্কার আকাশ, নদীর পাড় ধরে বাতাসে চলে কাশফুলের ঢেউ, ভোরের শিশির ভেজা খালি পায়ে খুকি ঘাটে বসে অপেক্ষা করতে থাকে...

Read more
Thumbnail

ভাদ্র মাসের কৃষি

October 21, 2020
Farming at shrabon

শ্রাবণ মাসের কৃষি

September 19, 2020
farming in Ashar

আষাঢ় মাসের কৃষি

July 24, 2020
Farming in Jaishtha

জ্যৈষ্ঠ মাসের কৃষি

June 23, 2020
Farming at Baishakh

বৈশাখ মাসের কৃষি

September 20, 2020
Next Post
ধুন্দলের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১

ধুন্দলের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা - পর্ব ১

Guava Diseases

পেয়ারার রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা

Mango Preservation

ঘরোয়া উপায়ে আম সংরক্ষণ

Leave a ReplyCancel reply

স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে গোশত সংরক্ষণের উপায়
গবাদি পশু পালন

স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে গোশত সংরক্ষণের উপায়

by Falguny Zaman
July 5, 2023
0

বছর ঘুরে চলে এলো ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের প্রাণের উৎসব ঈদুল আযহা। ঈদুল আযহাকে কোরবানীর ঈদও বলা হয়। কারণ এই দিনে মুসল্লিরা...

Read more
পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ২
রোগ-বালাই প্রতিকার

পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ২

by Sumaiya Ahammed
July 19, 2021
0

পিঁয়াজ বা পেঁয়াজ হল অ্যালিয়াম গোত্রের সকল উদ্ভিদ। সাধারণ পিঁয়াজ বলতে অ্যালিয়াম কেপা কে (Allium cepa ) বোঝায়। মানবসভ্যতার ইতিহাসের...

Read more
পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১
রোগ-বালাই প্রতিকার

পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১

by Sumaiya Ahammed
July 18, 2021
0

পিঁয়াজ বা পেঁয়াজ হল অ্যালিয়াম গোত্রের সকল উদ্ভিদ। সাধারণ পিঁয়াজ বলতে অ্যালিয়াম কেপা কে (Allium cepa ) বোঝায়। মানবসভ্যতার ইতিহাসের আদিযুগ থেকেই...

Read more

Popular

স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে গোশত সংরক্ষণের উপায়

স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে গোশত সংরক্ষণের উপায়

2 years ago
পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ২

পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ২

2 years ago
পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১

পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১

2 years ago
ঘরোয়া রেসিপিতে আম সংরক্ষণ

ঘরোয়া রেসিপিতে আম সংরক্ষণ

2 years ago

Greeniculture

Rebuilding A Green City

Greeniculture is an urban farming and e-commerce solution for endogenous varieties, food, and other agro-based produce to create green vibes among the city dwellers.

Recent Posts

  • স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে গোশত সংরক্ষণের উপায়
  • পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ২
  • পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১

Sites

  • ShopNew
  • Blog
  • Certificates
  • Contact Us

Quick Links

  • Privacy Policy
  • Terms and Conditions
  • Blogs Disclaimer
  • Cookie Policy
  • About Us
  • Our Services
  • FAQs
  • Our Team
  • Contact

© 2023 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.

No Result
View All Result
  • About Us
  • Our Services
  • FAQs
  • Our Team
  • Contact

© 2023 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In