কম খরচে এবং অল্প সময়ে ঔষধি গুনাগুণের যোগান পেতে বহুবর্ষজীবি ঔষধি গাছের জুড়ি নেই। খুব সহজেই অধিকাংশ ঔষধি গাছ ছাদে, বেলকুনি ও ক্ষেত্রবিশেষে ঘরেই চাষ করা যায়। এদের যত্ন নিতেও খুব একটা ধকল পোহাতে হবে না আপনার। সঠিক যত্ন এবং চাষপদ্ধতি অবলম্বন করলে ঝামেলামুক্ত এই দশটি ঔষধি গাছ বাড়বে বছর ধরে।
১. ল্যাভেন্ডার
চাষ করবেন যেভাবে
যদিও বাংলাদেশে খুব কম বাড়িতেই এই ল্যাভেন্ডার চাষ করা হয়। এটিকে চাষের জন্যে সুনিষ্কাশিত মাটিতে পুর্ণ রৌদ্রে চারা রোপণ করবেন। এই গাছ বেশী স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ পছন্দ করে না তাই মাটি শুকনো আছে কিনা তা দেখে ভালমত পানি দেবেন।
ফসল সংগ্রহ
কুঁড়ি এলেই ল্যাভেন্ডার সংগ্রহ করে ফেলা উচিৎ এবং তা ফুল ফোঁটার আগেই করতে হয়। এতে আপনি তা থেকে অধিক ভাল রঙ এবং সুগন্ধ পাবেন। একগুচ্ছ ল্যাভেন্ডার ডাঁটা গোড়ার কাছে ধরে ধারালো কাঁচি দিয়ে কাঁটবেন। গাছগুলো আঁটি বেঁধে সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে না এমন কোন উষ্ণ-শুষ্ক জায়গায় উল্টো করে ঝুলিয়ে রাখুন। ২-৪ সপ্তাহ পর এটি ব্যবহার করার উপযোগী হবে। পাতা এবং ফুলের পাপড়ি ঝেড়ে একটি বায়ুরোধি বয়ামে ভরে রাখুন।
ব্যবহার
ক) তাঁজা অথবা শুঁকনো ল্যাভেন্ডার সুগন্ধি ও সাজাতে আইসক্রিম, পাউরুটি, সালাদ সহ বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা যায় ।
খ) শুঁকনো ল্যাভেন্ডার পাতলা কাপড়ের থলিতে ভরে বিছানার নিচে রাখলে ঘুম ভাল হয়।
গ) ল্যাভেন্ডার আর পুঁদিনাপাতার এসেনশিয়াল অয়েল একসাথে মিশিয়ে একটি স্প্রে বোতলে ভরে এয়ার ফ্রেশনার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
২. ধনে পাতা
চাষ করবেন যেভাবে
ধনে পাতা প্রখর রোদে সুনিষ্কাশিত , আর্দ্র মাটিতে রোপন করুন। পাতার বৃদ্ধি বাড়াতে কচি গাছের মাথা প্রায় এক ইঞ্চি কেটে দিন যাতে পাতা ঝরা এবং অকালে বীজ উৎপন্ন না হয়।
ফসল সংগ্রহ
ধনে পাতা ল্যাভেন্ডারের মত শুকালে আর ব্যবহার করা যায় না এবং তোলার সাথে সাথে স্বাদ হারাতে শুরু করে। পুরো মরসুম জুড়ে নতুন পাতা নিয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবহার করা উচিৎ।
ব্যবহার
ক) তাজা ধনে পাতা বিভিন্ন সালসায় ব্যবহার করা যায়।আমের সালসায় এটি ব্যবহার করে স্বাদ বাড়িয়ে তুলুন।
খ) তরকারির স্বাদ বাড়িয়ে তুলতে ধনে পাতা,মাখন এবং লেবুর রস ব্যবহার করুন।
গ) অলিভ অয়েল এর বোতলে কয়েকটি ধনে পাতা ভরে রাখুন মাংস ও সালাদের জন্য।
৩. অরিগ্যানো
চাষ করবেন যেভাবে
অরিগ্যানো যে কোন উদ্ভিদের সাথে সঙ্গী উদ্ভিদ হিসেবে চাষ করার জন্য উপযুক্ত। এটি অন্যান্য উদ্ভিদের ওপর কর্তৃত্ব করে না। অবশ্যই এটিকে রৌদ্রে শুকনো মাটিতে রোপণ করতে হবে। পুর্ণ বিকাশের জন্য মাঝে মাঝে ছাটাই করে দিতে হবে।
ফসল সংগ্রহ
কুঁড়ি ফোটার সাথে সাথে সংগ্রহ করা উচিৎ। এতে ভাল স্বাদ পাওয়া যায়।এক গুচ্ছ পাতা ধারালো কাঁচি দিয়ে কেটে সংগ্রহ করতে হবে।আঁটি বেঁধে অন্ধকার শুকনো জায়গায় ঝুলিয়ে রাখুন।আঁটিটিকে সচ্ছিদ্র কাগজ মুড়ে রাখতে ভুলবেন না। এতে ধুলাবালি জমার ও পাতা ঝরে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না।
ব্যবহার
ক) অরিগ্যানোর মসলা হিসেবে নানাবিধ ব্যবহার রয়েছে এবং যেকোন সস বা পিজ্জায় অরিগ্যানোর ব্যবহার অপরিহার্য।
খ) সবজি বাগানের বর্ডার হিসেবে রোপন করুন , বিশেষ করে বাধাকপি জাতীয় সবজির সাথে যাতে পরাগায়নে সাহায্য করতে পারে এবং ফসলের বাড়ন ভাল হয়।
আরও পড়ুনঃ ঔষধি গাছ চাষে যে ১০ টি ভুল হয়
৪. চাইভস(পেঁয়াজ জাতীয় গাছ)
চাষ করবেন যেভাবে
চাইভস রেখে দিলে খুব তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ে। সুনিষ্কাশিত জায়গায় আর্দ্র এবং উর্বর মাটিতে রোপন করুন যেখানে ভাল রোদ পায়। মাটি উন্নত করতে কিছু জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে।
ফসল সংগ্রহ
বীজবপনের ৬০ দিন পর সংগ্রহ করুন।মাটির ১-২ ইঞ্চি উপ্র থেকে কেটে নিন। একটি বায়ুরূদ্ধ বক্সে হিমায়িত করুন অথবা তাজা ব্যবহার করুন। প্রথম বছরে ৩-৪ বার ফসল তুলুন এবং এরপরের মরশুম থেকে মাসে মাসে সংগ্রহ করুন।
ব্যবহার
ক) তাজা চাইভস বেকড পটেটোর উপরে ছড়িয়ে দিন
খ) ওমলেট বা ডিমজাতীয় যেকোন তরকারিতে ব্যবহার করুন।
গ) মাছের সাথে সুগন্ধি গার্ণিশ হিসেবে ব্যবহার করুন।
আরও পড়ুনঃ জয়ফল বিচিত্রা
৫. রোজমেরী
চাষ করবেন যেভাবে
রোজমেরী বেশ কষ্টসহিষ্ণু গাছ কিন্তু সুনিষ্কাশিত, বেলে মাটিতে ভাল হয়।লক্ষ রাখতে হবে রোজমেরী গাছকে যেন পর্যাপ্ত পরিমানে জায়গা দেয়া হয় যাতে এটি ঠিকমত মূল ছড়াতে পারে। রোজমেরী খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে এবং কমপক্ষে ৪’ লম্বা এবং ৪’ প্রশস্ত হয়। নিয়মিত ছাঁটাই করুন এবং পানি দিন কিন্তু মাটি যেন বেশি ভেজা না থাকে।
ফসল সংগ্রহ
গাছ একবার দাঁড়িয়ে গেলে সপ্তাহে একবার ছাঁটাই করুন। আর কাটা অংশ সাথে সাথে ব্যবহার করে ফেলুন। একবারে ২-৩ ইঞ্চি করে ছাটলে গাছের বাড়ন ভাল হয় এবং পূর্ণতা পেতে সাহায্য করে। শুকাতে চাইলে ফুল আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং ল্যাভেন্ডার শুকানোর একই পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
ব্যবহার
ক) রোজমেরীর তেল অত্যন্ত সুস্বাদু। কয়েকটি গাছ আপনার তেলের বোতলে যোগ করুন এবং রেখে দিন।
খ) চা বানাতে তাজা রোজমেরী ব্যবহার করুন। এটি আপনার জ্ঞানীয় কর্মক্ষমতা এবং মনযোগ বৃদ্ধি পাবে।
৬. ভুঁই-তুলসি বা সেইজ
চাষ করবেন যেভাবে
ভুঁই-তুলসি বা সেইজ সবচেয়ে ভাল হয় যখন কচি গাছ থেকে নিয়ে লাগান হয়। মাটি আর্দ্র রাখুন কিন্তু পানি যেন জমে না থাকে। প্রতি বসন্তে মোটা ও কাষ্ঠ শাখা কেটে দিন যাতে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
ফসল সংগ্রহ
প্রথম বৃদ্ধি মরশুমে হালকাভাবে সংগ্রহ করুন। পাতার কিছুটা আগে থেকে ছেটে দিন। একটি সমতলে পাতাগুলো ছড়িয়ে দিয়ে শুকান । শুকালে গুড়ো করে মসলা হিসেবে ব্যবহার করুন।
ব্যবহার
ক) মাংস জাতীয় খাবার বিশেষ করে মুরগীর মাংসে অসাধারণ স্বাদ আনে।
খ) সেইজ আপনার ঘরবাড়ি পরিষ্কার করতে ব্যবহার করুন। এতে ব্যাকটেরিয়া মরবে ও বায়ু পরিষ্কার হবে।
৭. লেমন বাম
চাষ করবেন যেভাবে
লেমন বাম কোথায় লাগাবেন সেদিকে সতর্ক থাকা উচিৎ একবার লাগালে এটি অনেক তাড়াতাড়ি বাড়ে এবং ছড়িয়ে পড়ে।এটিকে বাগানে মাটিতে না লাগিয়ে টবে লাগালে বাড়াতে পারবে না। লেমন বাম অনেক সহিষ্ণু গাছ এবং যেকোন পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে পারে।
ফসল সংগ্রহ
যেহেতু এটি দ্রুত বাড়ে তাই ফসল বেশী তুলে ফেলার ভয় নেই।একবার গাছ বাড়া শুরু করলে যতগুলো দরকার ততগুলো পাতা ছিঁড়ে নিলেই হবে।গাছ বছরে দুইবার সম্পুর্ণ তুলতে পারেন। কাটার সময় মাটি থেকে দুই ইঞ্চি উপরে কাটবেন।গাছগুলি উল্টো করে ঝুলিয়ে একটি অন্ধকার শুকনো জায়গায় শুকাতে দিন।
ব্যবহার
ক) লেমন বাম আইস কিউবে রেখে জমান এবং গরমে শরবতে ব্যবহার করুন।
খ) লেমন বাম চা হিসেবেও খেতে পারেন। কিছু পাতা পানিতে সেদ্ধ করুন। জাল কমিয়ে দিয়ে ৫মিনিট উতরান তারপর ছেঁকে মধু মিশিয়ে খান।
গ) বিভিন্ন মলম তৈরীতেও ব্যবহার করতে পারেন।লেমন বাম এটির ভাইরাসরোধক এবং ধকল সারানোর গুণের জন্য পরিচিত।
আরও পড়ুনঃ হরেকরকম গুণসমৃদ্ধ ঝিঙ্গা চাষ
৮. নিম
চাষ করবেন যেভাবে
সাধারণত নিমগাছ খোলামেলা জায়গায় বেশি দেখা যায়। সমতল ভূমিতে, ছাদে ও নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ায় সব ধরনের মাটিতে নিমগাছ জন্মে। তবে বেলে, দো-আঁশ মাটিতে ভালো হয়। নিমগাছে মার্চ থেকে মে মাসে ফুল ফোটে। নিম ফল জুন থেকে আগস্ট মাসে পাকলে তখন বীজ সংগ্রহ করতে হয়। বীজ সংগ্রহ করার ২/৩ সপ্তাহের মধ্যে ব্যাগে বা মাটির পাত্রে বীজ বপন করতে হয়। বপন দেরি হলে গজানোর হার কমে যায়। নিম চারার বয়স ১ বছর হলে মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। যে জমিতে লাগানো হবে তা আগাছাবিহীন ও পরিচ্ছন্ন হতে হবে। তবে বর্ষাকালে নিমের চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। গাছের গোড়ায় যাতে পানি না জমে সেজন্য গোড়া উঁচু করে দিতে হবে। আর পশু মানুষের আক্রমণে যেন চারা নষ্ট না হয় সেজন্য রোপণের পরপরই বেড়া ঘেরা দিতে হবে। নিমের স্কেল পোকা আর ছত্রাক মারাত্মক ক্ষতি করে। সমস্যা হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
ফসল সংগ্রহ
ফুল পূর্ণ প্রস্ফুটিত ও ডিস্কে দ্বিতীয় স্তরের ফুলে পরাগরেনু দেখ দিলে সংগ্রহের উপযুক্ত হয়। ফুর দন্ডের গোড়া ধরে আস্তে করে ঘুরিয়ে গাছ থেকে ফুল সংগ্রহ করা হয়। চাকু দিয়ে জারবেরার ফুল কেটে সংগ্রহ না করাই ভাল। ফুল সংগ্রহের সময় ফুল দন্ড যতদূর সম্ভব লম্বা থাকা ভাল। সংগ্রহের সাথে সাথে ফুল দন্ডের গোড়া পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হবে।
ব্যবহার
পাতা সংগ্রহ করে পরিষ্কার করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর পাতার আর্দ্রতা কমে কিছুটা গাঢ় বর্ণ ধারণ করলে প্যাকেটজাত করতে হয়। পাতার প্যাকেট অবশ্যই সঠিক শনাক্তকরণ ব্যবহারবিধিসহ বাজারজাত করতে হবে। জুন আগস্টের দিকে নিম ফল পরিপক্ব হয়। বীজ পরিপক্ব হলে সংগ্রহ করতে হবে। তবে মাটিতে না পড়ার জন্য ঘন জাল দিয়ে গাছকে বেঁধে দিলে সবগুলো বীজই সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে। এ অবস্থায় বীজকে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। এক্ষেত্রে আর্দ্রতা শতকরা ২ ভাগ থাকতে হবে। বীজ শুকানোর পর বায়ুরোধী করে প্যাকেট করে সংগ্রহ করতে হবে। নিমের ছাল কেটে টুকরো টুকরো করে নিতে হবে। এরপর ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে আর্দ্রতা শূন্য করে বায়ুরোধী করে সংরক্ষণ করতে হবে।
৯. থাইম
চাষ করবেন যেভাবে
থাইমের ক্ষেত্রে অত বেশী যত্ন নিতে হয় না। এটি উষ্ণ আবহাওয়ায় রৌদ্রে ভাল হয়। শুধু মাঝে মাঝে মাটি শুকিয়ে গেলে পানি দিতে হয়। বীজের বদলে চারা লাগালে ভাল ফল পাওয়া যায়।
ফসল সংগ্রহ
থাইম গাছের আগা তুলে তাজা ব্যবহার করা যায়। ফুল ফোটার আগে আগে অথবা মরসুমের যেকোন সময়ে তোলা যায়। এটি একটি বায়ুরূদ্ধ বক্সে শুকিয়ে অথবা ফ্রিজে জমিয়ে পরে ব্যভার করা যাবে। নিয়মিত ছাটাই করলে গাছ ভাল বাড়ে। পুরো গাছ তোলার সময় কমপক্ষে ৫ইঞ্চি পরিমান কান্ড রাখতে হয়।
ব্যবহার
ক) মাশরুম,বেগুন,মাছ,টমেটো,মুরগী এবং রোস্টেড পটেটো ইত্যাদির সাথে থাইম ভাল যায়।
খ) থাইমের নির্যাস মাথার ত্বকের জন্য ভাল এবং শুষ্ক মাথার ত্বকে লাগালে চুলের বৃদ্ধি ভাল হয়।
১০. পুদিনা পাতা
চাষ করবেন যেভাবে
পুদিনার বিভিন্ন প্রজাতি রয়েছে তাই আপনার পছন্দ ও স্বাদ অনুযায়ী উপযুক্ত জাতের পুদিনা বেছে নিন। বীজের চেয়ে চারা লাগানোই উত্তম।এটি একটি তেজস্বী বহুবর্ষজীবি এবং জায়গা পেলেই বাড়ে। অতিরিক্ত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রন করতে আলাদা কন্টেনারে বা টবে লাগান।
ফসল সংগ্রহ
যখন দরকার হবে তখন পাতা তুলে নিন অথবা ফুল ফোঁটার আগে আগে মাটির এক ইঞ্চি উপর থেকে গাছ কেটে নিন।
ব্যবহার
ক) পুদিনার ব্যবহার নান্দনিক এবং যেকোন মিষ্টি ও মসলাদার খাবারে এনে দেয় অনন্য স্বাদ।
খ) বেরি এবং গ্রীক ইয়োগার্টের সাথে পুদিনা পাতা মেশান।
গ) চায় মেশান অথবা আইস কিউবে জমান।
ঘ) সালাদে ভিনেগারের সাথে ড্রেসিং হিসেবে ব্যবহার করুন।
- স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে গোশত সংরক্ষণের উপায় - July 21, 2021
- পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ২ - July 18, 2021
- পেঁয়াজের রোগ-বালাই ও এর দমন ব্যবস্থা – পর্ব ১ - July 18, 2021
এ গাছের চারা পাবো কিভাবে আর দাম ই বা কেমন হবে
এ গাছের চারা পাবো কিভাবে আর দাম ই বা কেমন হবে
এই সব গাছ কিভাবে কোথায় পাওয়া যাবে এবং দাম কতো হবে। please জানাবেন।
১। নিম ২০০ টাকা/ গাছ প্রতি
২। পুদিনা ৫০ টাকা/ ৬ ইঞ্চি(পট ছাড়া)
৩। পুদিনা ১২০ টাকা/ ৬ ইঞ্চি(পট সহ)
৪। ধনিয়া বীজ ২৫ টাকা/প্যাকেট
৫। চাইভস ২০০ টাকা/ গাছ প্রতি